কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। কলা একটি জনপ্রিয় ফল।  আর এই ফল সারা বছরই পাওয়া যায়। আর এই কলাতে রয়েছে অনেক পরিমান ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন আর এই ফল খেতে অনেক সুস্বাদু। তাই কলা খেতে ভালোবাসে।
কলা-খাওয়ার-উপকারিতা-ও- অপকারিতা.weআর এই কলা খাওয়ার ফলে শরীরের অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেজন্য মানুষ কলা খেতে খুব ভালবাসে।  একজন মানুষ যদি চিকন হয়ে থাকে তাহলে সে যদি নিয়মিত কলা খায় তাহলে সেই মানুষ মোটা হতে পারবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা তা আমাদের অনেকেরই জানা আছে আবার অনেকেরই অজানা। যে কলা খেলে কি কি আমাদের শরীরে পরিবর্তন হয়ে থাকে এটা আমরা অনেকেরই অজানা আবার অনেকেই জানি। তো কলা খেলে কি কি উপকার হয় সেটা এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন করলে আপনারা বুঝতে পারবেন যে কলা খেলে কি কি উপকারিতা পাবেন।

কলা হলো একটি জনপ্রিয় ফল। আর এই ফল সারা বছরই পাওয়া যায়। আর এই ফল খেতে অনেক সুস্বাদু। আর এই কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম। একটি সুস্থ মানুষের প্রতিদিন দুই থেকে চারটা কলা খাওয়া প্রয়োজন। যদি একজন চিকন মানুষ নিয়মিত কলা খেয়ে থাকে। তাহলে ওই মানুষের এক দুই মাস পরে তার চেহারার কিছুটা পরিবর্তন দেখতে পাবেন।

এর কারণ হলো কলাতে অনেক ভিটামিন ও পটাশিয়াম রয়েছে। আর এই ভিটামিন ও পটাশিয়াম দেহের জন্য খুবই প্রয়োজনী একটি উপাদান। অন্য ফলে তেও আছে কিন্তু অন্য ফলের থেকে কলাতে একটু বেশি পরিমাণে রয়েছে। আর এই কলা খেলে অনেক উপকার হয় আমাদের মানব শরীরের। কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা তা আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিত জানবো। 

কলা পুষ্টিগুণে ভরা একটি ফল

কলা পুষ্টিগুণে ভরা একটি ফল আর এই ফল দেখতে অনেকটা সুন্দর। যেমনই এই ফল দেখতে সুন্দর তেমনি খেতেও অনেক সুস্বাদু। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদানে ভরা। একটি মাঝারি কলাতে রয়েছে ১০৫ ক্যালরি, ২৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৩ গ্রাম ফাইবার, এক গ্রাম প্রোটিন, এবং ১৪ গ্রাম চিনি থাকে। এবং কলায় রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, এবং পটাশিয়াম যা শরীরের জন্য অনেক প্রয়োজন। 

আর এই ক্যালোরি হচ্ছে শক্তির একক। যা দিয়ে কোনো খাদ্য হতে আমাদের শরীরে কত শক্তি পাওয়া যায়। আমরা সরাচর খাদ্যের ক্যালরি বলতে কিলোক্যালোরি বুঝি। খাদ্যের ক্যালরি মূল সাধারণত কিলোক্যালোরি প্রকাশ করা হয়। আর এই ক্যালরি মানব দেহের জন্য অনেক প্রয়োজনই একটি উপাদান। যা এই কলার মধ্যে রয়েছে এই ক্যালরি ও পটাশিয়াম। আর মানবদের জন্য কলা খাওয়া খুবই ভালো।

সেই জন্য মানুষ নিয়মিত কলা খেয়ে থাকে। আর এই কলা খেতে অনেক সুস্বাদু কলার অনেকগুলো উপকারিতা রয়েছে। আপনারা যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন, তাহলে বুঝতে পারবেন কলা খেলে কি কি উপকারিতা আপনারা পাবেন। অনেকগুলো ফল আছে সেগুলো কিন্তু সিজিনালি হয়ে থাকে, কিন্তু এই কলাই একমাত্র ফল যা কিনা সারা বছর পাওয়া যায়। কলা একটি জনপ্রিয় ফল।

কলা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে

কলা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে তা আমাদের অনেকেরই জানা। আবার অনেক মানুষেরই অজানা এই কথা যে কলা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। কলা একটু সুস্বাদু ফল। আপনারা হয়তো অনেকেই কলা খেয়ে থাকেন, তো আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে কলা খেতে কেমন। কলা খাওয়ার ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। অনেক মানুষ রয়েছে যাদের ভিন্ন ভিন্ন শরীরে সমস্যা রয়েছে। আর এই কলা খাওয়ার ফলে তাদের সমস্যাগুলো আর দেখা যায় না।

কলা প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। যেমন কলা আমাদের সকলেরই পেটের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। অনেক মানুষ রয়েছে যারা অনেক মোটা। তারা এই কলা খায় শুধু এই জন্য। তাদের মেদ ভুরি গলে ঘাম হিসেবে বেরিয়ে যায় এই কলা খাওয়ার ফলে। সেই জন্যই অনেক মোটা মানুষ দিনে অন্তত চারটা করে কলা খেয়ে থাকে।

আবার আপনারা দেখেছেন অনেক মানুষ আছে যারা চিকন। সেই সব চিকন মানুষ যদি প্রতিদিন চারটা করে কলা খেয়ে থাকে। তাহলে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে তাদের শরীরে অনেকগুলো পরিবর্তন দেখতে পাবেন আপনি। যেমন তারা আগের থেকে একটু মোটা মোটা লাগবে তাদের। আর এই কলা খেয়ে মানুষ চিকন থেকে মোটা হতে পারে। খালি পেটে কলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা আছে তা আমাদের সকলেরই কমবেশি জানা। 

কলা খাওয়ার ফলে ক্লান্তি দূর হয়

কলা খাওয়ার ফলে ক্লান্তি দূর হয় তা হয়তো আমরা অনেকেই জানি, আবার অনেক মানুষ আছে তারা জানে না যে কলা খেলেও ক্লান্তি দূর হয়ে থাকে। কলা এমন একটি ফল যা সারা বছরই পাওয়া যায়। কলা-খাওয়ার-ফলে-ক্লান্তি-দূর-হয়আর এই ফলটি খেতে অনেক সুস্বাদু। একজন মানুষ যদি কোন শক্তির কাজ করে থাকে দুই তিন ঘন্টা ধরে। তাহলে ওই মানুষ অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়বে। তার আর ওই কাজ করতে ভালো লাগবে না।

সেই ব্যক্তির ঘুম চলে আসবে মনে হবে আমি একটু ঘুমিয়ে আরাম করিনি। কিন্তু সেই মানুষ যদি তখন দুইটি কলা খায়। যে যদি ১০ মিনিট আরাম করে। তাহলে কিন্তু ওই মানুষের আর ঘুম আসবে না। তার শরীরে যে ক্লান্তি ছিল, সেই সব ক্লান্তি তার শরীর থেকে দূর হয়ে যাবে যদি সে দুইটি কলা খায়। আর এই কলাতে অনেক পরিমাণ ক্যালরি আছে। ভিটামিন ও পটাশিয়াম রয়েছে। 

কলা খাওয়ার অনেক উপকার রয়েছে। যদি একটি ক্লান্ত ব্যক্তিকে মাত্র দুইটি কলা সে যদি খায়। তাহলে আগের মতো শক্তি ফিরে পাবে। তার আর সেই কাজ করার প্রতি কোনো অলসতা আসবেনা। তার শরীরে অনেক এনার্জীর সঞ্চয় হবে। শুধুমাত্র কলা খাওয়ার ফলে, কলাতে অনেক পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। কলা খাওয়ার ফলে অনেক রোগ হয় না শরীরে।

কলার চুচা দিয়ে রূপচর্চা

কলার চুচা দিয়ে রূপচর্চা করা যায়। হ্যাঁ আপনারা ঠিকই শুনেছেন কলার চুচা দিয়েও রূপচর্চা করা যায়। আর এই কলার চুচা দিয়ে রূপচর্চা করলে কি কি উপকার পাবেন তা আমি আপনাদেরকে বলব এখন। আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা যে কলার চুচা দিয়ে কিভাবে রূপচর্চা করতে হয়। আমরা শুধু জানি যে শুধু কলা খেলে আমাদের হজম শক্তি বা আরো অনেক কিছু উপকার হয়ে থাকে। 

কিন্তু আমরা কি আদৌ জানি যে কলার চোচাও অনেক উপকারে আসে। আর এই চুচা দিয়েও রূপচর্চা করা যায় এটা আমাদের কাছে সবারই অজানা একটি তথ্য। আপনার মুখে যদি কালচে দাগ থাকে তাহলে আপনি ওই কলার চুসা দিয়ে যদি ঘোষেন তাহলে ধীরে ধীরে ওই কালসে দাগ নাই হয়ে যাবে। আবার আপনার মুখে যদি ব্রণ হয়ে থাকে। তাহলে আপনি কলার চুচা দিয়ে ব্রণ নাই করতে পারবেন। 

অনেক মানুষই আছে যে তাদের মুখে ব্রণ আছে। আর এই ব্রণ বাড়ায় বসন্তকালে আর এই ব্রণ মুখে বের হলে অনেক মানুষ চিন্তাতে তাদের রাতে আর ঘুম আসে না। কিন্তু আপনি চাইলেই কলার খোসা ভালো করে বেটে আপনার ফেসে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখতে পারেন তারপরে সেটা পরিষ্কার করে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত দুই তিন দিন করলে। আপনার মুখের সমস্ত ব্রণ নিঃস্ব হয়ে যাবে। আর এর ফলে আপনার টক আগের থেকে অনেক গ্লো করবে । আর এইভাবে কলা চচা দিয়ে রূপচর্চা করা যায়।

কলা খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করে

কলা খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করে হ্যাঁ আপনারা ঠিকই শুনেছেন। যে কলা খেলেও ওজন কমে তো কিভাবে ওজন কমে তা আমি বিস্তারিত আলোচনা আপনাদের মাঝে করতে যাব। তো আপনারা অনেকেই আছেন যারা প্রতিদিন কলা খেয়ে থাকেন। কলা খেতে কেমন সেটা আপনার জানা। কলা খুবই সুস্বাদু একটি ফল। আর এই ফল বছরে যেকোনো সময় পাওয়া যায়।

আর এই ফলে অনেক পরিমাণ ভিটামিন ক্যালসিয়াম প্রোটিন ইত্যাদি রয়েছে। তা আমাদের অনেকেরই জানা। আমরা যখন অনেক ক্লান্ত হয়ে থাকি, তখন যদি একটি কলা খায় আর ৫ থেকে ১০ মিনিট যদি রেস্ট করি তাহলে আমাদের শরীরের সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায় সেটা আপনারা নিশ্চয়ই ভালো করে জানেন। শুধুমাত্র একটি কলা খেলে যদি আমাদের শরীরের ক্লান্তি ফিরিয়ে দেয় তাহলে ভাবুন কলা কি উপকারি একটি ফল। 

আর একটি কলা যদি আমরা খাই তাহলে আমাদের আর খিদে লাগে না। একেবারে খিদা লাগে না সেই কথা না। খিদে লাগে কিন্তু তার তুলনায় কম আসলে অনেক এনার্জিও পাওয়া যায়। এর ফলে অতিরিক্ত খাওয়া কমে যায় আমাদের। আর এই অতিরিক্ত খাওয়ার খাওয়া যায় না বলেই আমাদের ওজন আগের থেকে অনেক কমে যাবে। তাই অতিরিক্ত খাওয়ার বর্জন করতে চাইলে কলা খাওয়া ভালো। আর কলা খেলে এভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে। 

কলা খেলে মানসিক চাপ কমে

কলা খেলে মানসিক চাপ কমে এইটা সবাই কমবেশি জানে। কলা খেলে যে মানসিক চাপ কমে তার কারণ কি সেটা আমি আপনাদেরকে বলবো। কলায় থাকে যথেষ্ট পরিমাণের ট্রিপ্টোফ্যান। কলা-খেলে-মানসিক-চাপ-কমেহাসিখুশির হরমন বা সেরোটোনিন তৈরিতে প্রয়োজন এই ট্রিপ্টোফ্যান। ভালো ঘুম ও মানসিক চাপ দূর করার জন্য ম্যাগনেসিয়ামের প্রয়োজন হয়ে থাকে। আর এই ম্যাগনেসিয়াম কলাতে রয়েছে।

আপনারা যদি দিনে দুই থেকে চারটা কলা খেয়ে থাকেন। তাহলে আপনাদের শরীরে যেগুলো প্রয়োজন রয়েছে যেমন ম্যাগনেসিয়াম প্রোটিন ক্যালসিয়াম ইত্যাদি আরো অনেক কিছু যা আমাদের মানব শরীরের জন্য প্রয়োজন হয়। কলা খাওয়ার ফলে এইগুলো ঘাটতি ঝরে পূরণ হয়ে যাবে। আর কলা খাওয়ার ফলে মানসিক চাপ ও কমায়। এবং রাতে ভালো ঘুমও হয়।

আর এই কলা অনেক সুস্বাদু ফল। যে মানুষ একবার এই কলা খেয়ে থাকবে সে বারবার কলা খেতে চাইবে। কারণ কলা এতই সুস্বাদু যে একবার খেলে আরও দুই তিনটা খেতে তাকে ভালো লাগবে। অনেক ফল আছে যেগুলো একবার খেলে আর দ্বিতীয়বার খেতে ইচ্ছা করবে না। কলায় একমাত্র ফল যে কিনা আপনি একটা খেলে আরেকটি খেতে ইচ্ছা করবে। আর এই কলা খেলে অনেক উন্নতি হয়। রাতে ভালো ঘুম হবে মানসিক চাপ কমায় রক্ত চলাচলে সাহায্য করে।

কলা খেলে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে

কলা খেলে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন। যে কলা খেলে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে থাকে। আগেই বলেছিলাম যে কলাতে ভিটামিন বি৬, সমৃদ্ধ। গড়ে একটি কলা আমাদের ভিটামিন বি৬ দৈনন্দিন চাহিদার পাঁচ ভাগের একভাগ পূরণ করে থাকে। মানব শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি থাকলে তা শুধুমাত্র দিনে দুই থেকে তিনটি কলা খেলে সেই সব ঘাটতি পূরণ হয়ে থাকে। 

আর এ কলাতে রয়েছে অনেক পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ক্যালরি, পটাশিয়াম ইত্যাদি আরো অনেক কিছু রয়েছে যা আমাদের মানব শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজন। আর এতগুলো উপাদান শুধুমাত্র দুই থেকে তিনটি কলা খেলে আমাদের শরীরের টা প্রবেশ করে। আর কলা এমন একটি ফল যা সারা বছরই পাওয়া যায়। আবার আমাদের ভিটামিন সির দৈনন্দিন চাহিদার ১৫ শতাংশ কলায় পূরণ করে থাকে। 

আবার আমি আগে বলেছিলাম যে কলা খেলে মানসিক চাপ কমায়, রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে থাকে, রাতে ভালো ঘুম হয় ইত্যাদি আরো অনেক কিছু আছে। মানুষের ওজন কমাতেও সাহায্য করে এই কলা, আবার অতিরিক্ত খাবার কমাতেও অনেক সাহায্য করে কলা। অনেকগুলো ফলে ভিন্ন ভিন্ন উপাদান রয়েছে, কিন্তু কলায় এমন একটি ফল যে ফলে ৫/৬ টি উপাদান একত্রে রয়েছে মানব শরীরের যে কোন ঘাটতি এই কলা খাওয়ার ফলে ঠিক হয়ে যেতে পারে।

কলা খাওয়ার অপকারিতা

কলা খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে তা আমরা অনেকেরই জানা আবার অনেকেরই অজানা এই কথাটি। কলা খাওয়ার অনেকগুলো অপকারিতা রয়েছে যেমন গর্ভবতী অবস্থায় আপনি যদি কলা খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার ওজন বেড়ে যাবে তাই গর্ব অবস্থায় কলা না খাওয়াই ভালো হবে। অনেক মানুষেরই কলাতে এলার্জি রয়েছে আর আপনার যদি এলার্জি থেকে থাকে, তাহলে আপনি গর্ভবতী অবস্থায় কলা না খাওয়াই ভালো হবে আপনার জন্য।

এর কারণ হলো করাতে অনেক পরিমাণ সুগার ও ক্যালসিয়াম রয়েছে যা গর্ব অবস্থায় খেলে আপনি অনেক মোটা হয়ে যাবেন। তাই আপনার যদি এলার্জি থাকে তাহলে আপনি গর্ব অবস্থায় ভালো হবে। কলা খাওয়া যেরকম উপকার ভাবা এর অপকারও রয়েছে। তাহল আপনার যদি সর্দি লেগে থাকে, আর আপনি যদি এই সর্দির মধ্যে কলা খান। তাহলে আপনার সর্দি ভালো হবে না। এ কারণ হলো কলা একটি ঠান্ডা ফল। 

কলা খেলে যেমন মানুষের ক্লান্তি দূর হয়। ঠিক তেমনি বেশি কলা খেলেও আপনাকে সর্দি লেগে যাবে। আর আপনার যদি সত্যি লেগে থাকে তাহলে কলা না খাওয়াই ভালো হবে। কোন জিনিসই বেশি খাওয়া ভালো নয়, তার নির্দিষ্ট একটি পরিমাণ আছে। এর বেশি খেলে আপনার শরীরের ক্ষতি হবে। আর পরিমাণ মতো খেলে আপনার শরীর ঠিক থাকবে। এগুলো হলো কলা খাওয়ার অপকারিতা। 

শেষ কথাঃ কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা আপনি যদি সম্পূর্ণ এই আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনি বুঝতে পারবেন কলা খেলে কি কি উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। আমি আশা করি আপনি মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন আর্টিকেলটি করেছেন। তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি যদি নিয়মিত এরকম স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক তথ্য পেতে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখুন। 

এই ওয়েবসাইটটি ভালো করে রাখলে আপনি এরকম আরো তথ্য জানতে পারবেন। আর এতোটুকু শেষ ধন্যবাদ সবাইকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এসআর এটুজেড এরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।;

comment url