বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে এই কথাটি আমাদের অনেকেরই অজান। আর এই কথাগুলো জানা আমাদের জন্য খুবই জরুরী। কারণ ভারত আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ। আর সেই দেশে বাংলাদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ পর্যটক ঘুরতে যায় সেখানে।বাংলাদেশ-থেকে-ভারতের-ভিসা-করতে-কত-টাকা-লাগেআরো অনেক লোক আছে যারা চিকিৎসার জন্য ভারতে যায়। ভারতের চিকিৎসার মান খুবই উন্নত সেজন্য বাংলাদেশ থেকে মানুষ ভারতে চিকিৎসা করতে যায়। আর ভারতে অনেক সুন্দর সুন্দর পর্যটন এরিয়া আছে সেগুলো তে ঘুরতে যাই বাংলাদেশ থেকে।

পোস্ট সুচিপত্রঃ বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে এই কথা অনেক মানুষেরই অজানা। আবার অনেক মানুষেরই জানে যে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে। যেহেতু বাংলাদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ টুরিস্ট ভারতে ঘুরতে যায়। ভারতের অনেক সুন্দর সুন্দর পর্যটন এরিয়া আছে সেগুলো তো বাংলাদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ পর্যটক সেখানে যায়। সেগুলো সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য।

তো সবার মনে একই প্রশ্ন আসতে পারে যে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে। মূলত ভারতের ভিসার ফ্রি হলো ৮০০ টাকা এটা হল সরকারি রেট। আর আপনাকে থেকে এজেন্সি মাধ্যমে যদি আপনি প্রসেসিং করেন তাহলে আপনার ১৩০০ থেকে ১৫০০ টাকা নিয়ে থাকে তারা। আর বাংলাদেশ হল ভারতের পার্শ্ববর্তী দেশ তাই সর্বপ্রথম কোন দেশের ভিসা লাগানোর কথা মাথায় আসলে আমাদের সর্বপ্রথম ভারতের কথাই মাথায় আসে।

আরো পড়ুনঃ

আর ভারতে ঘুরে বেড়ানোর খরচ অনেক কম। তাই সেখানে বছরে বাংলাদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ পর্যটক সেখানে সৌন্দর্য উপভোগ করতে যায়। আরো অনেক লোক আছে তারা বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসা করতে যায়। আর বাংলাদেশ থেকে ভারতে যেতে খুব অল্প সময় লাগে। আর খুব বেশি টাকার প্রয়োজন হয় না সেজন্য সবার প্রথমে ভারতেরই ভিসা লাগাই বাংলাদেশের লোক।

ভারতের ভিসা কত ধরনের হয়ে থাকে

ভারতের ভিসা কত ধরনের হয়ে থাকে এ প্রশ্নটা আপনাদের সবার মনেই রয়েছে। অনেক মানুষই জানে ভারতের কত ধরনের ভিসা রয়েছে আবার অনেক মানুষেরই অজানা এই কথাটি। ভারত হলো বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী দেশ এখানে ঘুরতে লক্ষ লক্ষ মানুষ যাই। এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ চিকিৎসা করানোর জন্য ভারতে যায়। ভারত হলো বিশ্বের আয়তনের দিক থেকে অষ্টমতম দেশ। 

এবং জনসংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বের এক নাম্বার দেশ হলো এই ভারত। ভারত সাধারণত তিন ধরনের ভিসা দিয়ে থাকে বাংলাদেশীদের যেমন হলঃ 

  • পর্যটন ভিসা
  • চিকিৎসা ভিসা
  • বাণিজ্যিক ভিসা 
বাংলাদেশী নাগরিকদের ভারতের হাইকমিশন এই তিন ধরনের ভিসা প্রদান করে থাকে। আর ভারতের তিন ধরনের ভিসা দেওয়ার মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করে থাকে। 

বাংলাদেশ থেকে ভারতের পর্যটন ভিসা করতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ভারতের পর্যটন ভিসা করতে কত টাকা লাগে এই কথাটি অনেক মানুষেরই অজানা। আবার অনেক মানুষ এই একথা জানে যে ভারতের পর্যটন ভিসা করতে কত টাকা লাগে। আর এই কথাগুলো আমাদের জানা খুবই প্রয়োজন। কারণ ভারত আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ। সর্বপ্রথম কোন দেশে ঘুরতে যাবার কথা উঠলে সবার আগে ভারতের নামই উঠে আসে। 
আরো পড়ুনঃ
আর এছাড়াও ভারতের অনেক সুন্দর সুন্দর পর্যটন কেন্দ্র আছে। যা দেখার জন্য লক্ষ লক্ষ পর্যটক সেখানে যায় সেই জায়গার সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য। আর ভারতের পর্যটন ভিসার ফ্রি হলো ৮০০ টাকা সরকারি রেট, এবং আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে প্রসেসিং করিয়ে নেন সে ক্ষেত্রে আপনার ১৩০০ থেকে ১৫০০ টাকা তারা নিয়ে থাকে আপনার প্রসেসিং করার জন্য।

আর ভারতের ভিসার দামও খুব বেশি না। অন্য অন্য দেশের তুলনায় তুলনামূলক অনেক কম ভারতের পর্যটন ভিসার দাম। তাই অনেক আগ্রহ থাকে যে পাসপোর্ট তৈরি করে সর্বপ্রথম ভারতে ঘুরে আসবো একবার। কেউ যায় ভারতে ঘুরতে আবার কেউ যায় চিকিৎসা করতে। বাংলাদেশ বাংলাদেশের তিনদিকে ভারতের সীমানা। তাই আপনি যে কোন দিক দিয়ে ভারতে যেতে পারবেন যদি আপনার পাসপোর্ট ও ভিসা থাকে তাহলে। 

বাংলাদেশ থেকে ভারতের চিকিৎসা ভিসা করতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ভারতের চিকিৎসা ভিসা করতে কত টাকা লাগে আমাদের অনেকেরই অজানা। তবে কিছু সংখ্যক মানুষ এই কথা জানে যে ভারতের চিকিৎসা বিষয়ক করতে কত টাকা প্রয়োজন হয়। আমরা ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছি যে ভারতের পর্যটন ভিসার করতে কত টাকা প্রয়োজন হয়। কিন্তু আমাদের এখন জানতে হবে যে ভারতের চিকিৎসা করার জন্য কত টাকা প্রয়োজন হয়। 
বাংলাদেশ-থেকে-ভারতের-চিকিৎসা-ভিসা-করতে-কত-টাকা- লাগে
মূলত ভারতের চিকিৎসা ভিসার জন্য কোন ফ্রি নেয় না ভালো থাই কমিশন। শুধুমাত্র এসবিআই ব্যাঙ্ক (স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া) ভারতের চিকিৎসা ভিসা করার জন্য ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা(5-7USD) খরচ করা হয় যাতে আমরা ivac সেন্টারে জমা দিতে পারি এর জন্য। তাছাড়া কোন টাকা প্রয়োজন হয় না ভারতে চিকিৎসা ভিসা করার জন্য। আর বছরে লক্ষ লক্ষ মানুষ ভারতের এই চিকিৎসা ভিসার জন্য আবেদন করে থাকে। 
আরো পড়ুনঃ
কারণ মানুষের রোগ বা অসুখ বলে কয়ে আসে না। যে কোন সময় মানুষ অসুস্থ হতে পারে। তার জন্য তারা চিকিৎসা করতে যায়। সব মানুষেরই পাসপোর্ট করা খুবই জরুরী কোন সময় কোন রোগ বা কোন সমস্যা করলে বাইরের দেশে যে সে উন্নতমানের চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবে। যেহেতু আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত সেহেতু সে দেশে অনেক মানুষ চিকিৎসা করে থাকে বাংলাদেশ থেকে।

বাংলাদেশ থেকে ভারতের বাণিজ্যিক ভিসা করতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ভারতের বাণিজ্যিক ভিসা করতে কত টাকা লাগে এই কথাটি সবারই অজানা। তুমি কিছু সংখ্যক মানুষ শুধু এই কথা জানে। এর কারণ হলো তারা সেই দেশে বিজনেস ভিসায় বাণিজ্যিক ভিসায় ভারতে যে ভারতের পণ্য কিনে বাংলাদেশ নিয়ে এসে বিক্রি করে থাকে। তাই এই কথাটি আমাদের সকলেরই জানা খুবই প্রয়োজন, যে ভারতের বিজনেস বা বাণিজ্যিক ভিসা করতে কত টাকা লাগে। 

ভারত হলো একটি উন্নত দেশ যেখানে উন্নত উন্নত প্রোডাক্ট পাওয়া যায় কম দামে। সেই প্রোডাক্টগুলো ভারত থেকে কিনে নিয়ে এসে বাংলাদেশের ক্রয় করে অনেক টাকা লাভ করা যায়। মূলত ভারতের বাণিজ্যিক ভিসার দাম হল ৮২৫ টাকা। আর এই ভিসা সবাই করতে পারবে না চাইলেও। এর কারণ হলো অনেকগুলো ডকুমেন্ট লাগে এই ভিসা করার জন্য। যেমন টুরিস্ট ভিসার জন্য অত কিছু ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয় না।

আবার মেডিকেল ভিসার জন্য অত কিছু ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয় না। আর এই বাণিজ্যিক ভিসা বা বিজনেস ভিসার জন্য অনেকগুলো ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। আর এই ভিসার দাম তুলনামূলক একটু বেশি। আর এই বিজনেস ভিসার আবেদন লিংক নিচে দেওয়া হল। আবেদন করতে এই বাটনে ক্লিক করুন। এই লিংকে চাপ দিয়ে আপনার আবেদন সম্পন্ন করুন।

ভারতের পর্যটন ভিসা, চিকিৎসা ভিসা করতে কত সময় লাগে

ভারতের পর্যটন ভিসা, চিকিৎসা ভিসা করতে কত সময় লাগে এ প্রশ্ন আমাদের সবারই মনে আসে। যে ভারতের ভিসা করতে কত সময়ের প্রয়োজন হয়। যেহেতু উপরে লেখায় আছে যে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে সেই বিষয়ে আপনারা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন। কিন্তু কেউ জানেন না অনেকেই জানে যে ভারতের ভিসা করতে কত সময় প্রয়োজন হয় এ বিষয়েও জানা খুবই প্রয়োজন আপনাদের।
  • ভারতের পর্যটন ভিসাঃ করতে খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন পড়ে না। আপনার যদি আজকে অ্যাপার্টমেন্টের থাকে এপয়েন্টমেন্ট মানে হলো আপনি যেদিন আপনার হাতের মানে আঙ্গুলের ছাপ দিতে যাবেন সেই দিন থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই আপনি পর্যটন ভিসা পেয়ে যাবেন। কিন্তু সম্প্রতি সময়ে ভারতের ভিসা সেন্টার বন্ধ আছে। তাই বাংলাদেশের নাগরিক ভারতের ভিসা পাচ্ছে না। আর আগে এরকম সময়ের মধ্যে ভারতের ভিসা পেয়ে যেত বাংলাদেশের নাগরিক।
  • ভারতের চিকিৎসা ভিসাঃ ভারতের সারা বছর বাংলাদেশ থেকে প্রায় লক্ষ লক্ষ মানুষ যায় চিকিৎসা করতে। সেজন্য তাদের জানা খুবই জরুরী যে ভারতের চিকিৎসা ভিসা আবেদন করার কতদিন পরে এই চিকিৎসা ভিসা হাতে পাওয়া যায়। ভারতের চিকিৎসা ভিসার যেদিন আপনার অ্যাপার্টমেন্টের থাকতে সেদিন যে আপনি হাতের আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে আসবেন পাসপোর্ট জমা দিয়ে। তারপর ৪ থেকে ৫ দিনের মধ্যে চিকিৎসা ভিসা আপনি আপনার হাতে পেয়ে যাবেন।
কিন্তু সম্প্রতি সময়ে বাংলাদেশে ভারতের ভিসা সেন্টার বন্ধ আছে। তার জন্য বাংলাদেশের নাগরিক ভিসা আবেদন করতে পারছেন না ও ভিসা ও পাচ্ছেন না। বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে। আগে যাদের ভিসা রয়েছে শুধুমাত্র তারাই ভারতে যে চিকিৎসা ও পর্যটন এরিয়াতে ঘুরে বেড়াতে পারছে। আগে শুধু পর্যটন ভিসার জন্য ১০ থেকে ১৫ দিনের প্রয়োজন পড়তো। আর চিকিৎসা বিসার জন্য চার থেকে পাঁচ দিন পর্যন্ত।

টুরিস্ট ভিসা করার জন্য কি কি কাগজ প্রয়োজন হয়

টুরিস্ট ভিসা করার জন্য কি কি কাগজ প্রয়োজন হয় তা আমরা অনেকেই জানিনা। তবে যারা অনলাইনের মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করে থাকে তারা এসব বিষয়ে জানে। কিন্তু আমাদেরও এসব বিষয়ে জানা খুবই প্রয়োজন। 
টুরিস্ট-ভিসার-জন্য-যেসব-কাগজ-প্রয়োজনতাই চলুন আমরা জেনে নেই যে পর্যটন ভিসা করার জন্য কি কি কাগজ প্রয়োজন হয়ে থাকে। ভারতের টুরিস্ট ভিসার জন্য যেসব কাগজ প্রয়োজন তা হলোঃ
  • সর্বপ্রথম আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট প্রয়োজন যার মেয়াদ ন্যূনতম ৬ মাস থাকতে হবে।
  • আবেদনকারীর সদ্যতোলা ২”×২” সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর ছবি।
  • ভারতীয় টুরিস্ট ভিসার আবেদনপত্র।
  • বিদ্যুৎ বিল এর ফটোকপি প্রয়োজন।
  • বাড়ির জমির খতিয়ান এর ফটোকপি প্রয়ো...
  • আপনার ভোটের আইডি কার্ড যদি থাকে তাহলে আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি রঙিল আর না থাকলে ডিজিটাল জন্ম সনদ প্রয়োজন পড়বে।
  • ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজন সেই একাউন্টে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকার ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে। 
মূলত ভারতের টুরিস্ট ভিসা আবেদন করার জন্য এইগুলো ডকুমেন্টের প্রয়োজন পড়বে আপনার। এই ডকুমেন্ট এর মধ্যে একটি যদি না থাকে তাহলে আপনি ভারতের ভিসা আবেদন করতে পারবেন না। আপনার যদি নিজের নামে বাড়ির খতিয়ান বা বিদ্যুৎ বিলের কপি না থাকে তাহলে আপনার বাবা কি মায়ের নামে থাকলে সেগুলো দিয়েও আপনি করে নিতে পারবেন কিন্তু এগুলো ডকুমেন্ট খুবই প্রয়োজনীয়।

ভারতীয় পর্যটন ভিসা ট্র্যাকিং পদ্ধতি

ভারতীয় পর্যটন ভিসা ট্র্যাকিং পদ্ধতি এটা আমরা অনেকেই জানিনা। তবে কিছু সংখ্যক লোক এই কথাগুলো জানে। কারণ তারা ভারতে অনেকবার ঘুরতে গেছে বা চিকিৎসা করার জন্য গিয়েছে সেই জন্য তারা এই ট্র্যাকিং পদ্ধতিটা জানে। কিন্তু এই ট্রাকিং পদ্ধতিটা সবারই জানা খুবই প্রয়োজন। কেননা আপনি যদি ভিসা আবেদন করে থাকেন তাহলে ভিসা কবে পাবেন এটা অনলাইনে দেখা যায়।
আরো পড়ুনঃ
কিন্তু কিভাবে এই ট্রাকিং পদ্ধতিটা দেখতে হয় সেটা আপনি জানেন না। কেউ যদ ট্র্যাকিং পদ্ধতি জেনে থাকে। তাহলে আপনি সেই ব্যক্তিকে দিয়ে আপনার ভিসা ট্র্যাকিং করে দেখে নিতে পারবেন। কিন্তু কেউ জানলে সে বলতে চায় না সেজন্য আপনার নিজেরই জানা প্রয়োজন এই বিষয়ে। তো চলুন আমি আপনাদের শিখিয়ে দিই যে কিভাবে ভিসা ট্র্যাকিং করতে হয়। যে বাটন দেখছেন ওই বাটনে ক্লিক করতে হবে। 
 আপনার ভিসা কতদূর রয়েছে তা এই খানে একবার চাপ দিয়ে দেখতে পারবেন আপনি। সর্বপ্রথম আপনাকে এই বাটনে একটা ক্লিক করতে হবে। তারপরে দুইটি অপশন আসবে আপনি যেই দিন পাসপোর্ট জমা দিয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়েছিলেন। আপনার হাতে একটি কাগজ দিয়েছিল ওই কাগজের একটা নাম্বার দিতে হবে। আর তার নিচে একটা কোড আছে ওই কোড বসাতে হবে। দিয়ে এপ্লাই করলেই দেখতে পাবেন আপনার ভাষা কত দূরে।

ভারতীয় ভিসা নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

ভারতীয় ভিসা নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর সবার থাকতে পারে এটাই স্বাভাবিক। কারণ আমরা ভিসা করব কত দিন পার ভিসা পাবো এইসব সকলে প্রশ্ন থাকতে পারে আর এই সব বিষয়ে সকলেরই জানা উচিত বা প্রয়োজন বলে মনে করি আমি। তো চলুন জেনে নেই যে কি কি প্রশ্ন আসতে পারে আপনাদের মাথায় এবং তার উত্তর হলেও বলে দেবো এই কন্টেন্ট।
  • প্রশ্নঃ ভারতের টুরিস্ট ভিসা মেয়াদ কতদিন থাকে?
  • উত্তরঃ ভারতের টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ ৬ মাস অথবা ১ বছর দিয়ে থাকে তারা। আপনি যদি প্রথমবার ভারতের ভিসা করতে দিয়েছেন আপনি শুধুমাত্র ছয় মাসের মেয়াদ এর ভিসা পাবেন। আর আপনি যদি এর আগেও ভিসা করে থাকেন তাহলে আপনি এইবার এক বছর মেয়াদ এর ভিসা পাবেন।
  • প্রশ্নঃ ভারতের ভিসা পাওয়ার পরে কিভাবে ভারতে যাওয়া যায়?
  • উত্তরঃ সাধারণত ভারতে দুইভাবে যাওয়া যায়। প্রথমতম হলো বর্ডার ক্রস, এবং দ্বিতীয় তম হলো এয়ার লাইন। এখন আপনার মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে যে বর্ডার ক্রস আবার কি মানে আপনি যখন কোন বন্দর দিয়ে যাবেন তাকেই বর্ডার ক্রস বলে। আর এয়ারলাইন বলতে হল আপনি বিমান পথে যাবেন তাকে এয়ারলাইন বলে।
  • প্রশ্নঃ ভারতে যেতে কি, বাংলাদেশের ব্যাংকে টাকা দিতে হয়?
  • উত্তরঃ আপনি ভারতের যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে ভবন ট্যাক্স প্রদান করতে হবে সোনালী ব্যাংকে। আর এই ভবন ট্রাক্সের মূল্য হল ১০০০ হাজার টাকা মাত্র।  
এইসব প্রশ্ন ছাড়াও ইত্যাদি আরো অনেক প্রশ্ন আপনাদের মাথায় আসতে পারে। কিন্তু যেগুলো প্রশ্নও উত্তর বললাম এগুলোই প্রয়োজন পড়বে আপনাদের।

শেষ কথাঃ বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা লাগে এটি এই কনটেন্টে আমি বলেছি অনেক বার। এই কনটেন্টটি সম্পূর্ণ করে থাকলে অবশ্য বুঝতে পারবেন। তো আমি আশা করি আপনি এই কনটেন্টটি সম্পন্ন করেছেন এবং বুঝতেও পেরেছেন। এ কনটেন্টটি সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এরকম আরো কনটেন্ট পড়তে চোখ রাখুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এসআর এটুজেড এরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।;

comment url