স্বল্প পরিসরে চালু বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার

স্বল্প পরিসরে চালু বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার এই কথাটি সবারই অজানা রয়েছে বর্তমানে। কিন্তু বর্তমানে ভারতের ভিসা স্বল্প পরিসরে বাংলাদেশি দের কে পর্যটন ভিসা ও চিকিৎসা ভিসা দিয়ে থাকতে ভারত হাই কমিশন।  স্বল্প-পরিসরে-চালু-বাংলাদেশে-ভারতীয়-ভিসা-সেন্টারসেজন্যই বাংলাদেশের অনেক নাগরিকই ভারতে যে তার চিকিৎসা করে আসছে। এছাড়াও আরো অনেক লোক আছে যারা পর্যটন পিছাইছে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভারত হল আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ সেই জন্য সবার আগে ভারতের কথাই মাথায় আসে আমাদের।

পোস্ট সূচিপত্রঃ স্বল্প পরিসরে চালু বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার

স্বল্প পরিসরে চালু বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার

স্বল্প পরিসরে চালু বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার এই কথাটি অনেকেরই অজানা রয়েছে। তবে কিছু সংখ্যক মানুষই জানে যে ভারতের ভিসা স্বল্প পরিসরে চালু হয়েছে বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার। আর এই কথাটি আপনাদের সবারই জানা প্রয়োজন। যেহেতু ভারত হল আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ আমাদের দেশের তিন দিক দিয়েই হলো ভারতের সীমানা রয়েছে। আর একদিকে হল সমুদ্র। 

তাই সবার আগে বাহিরে ঘুরতে যাবার কথা মাথায় আসলে। আমাদের সবার মাথায় ভারতের কথা মাথায় আসে যে ভারতে আমরা ঘুরতে যাব। আর ভারতে অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে ঘরে দেখবার মত। ভারতে যেমন দার্জিলিং এর পাশে সিকিম সেখানে খুব ঠান্ডা আবহাওয়া রয়েছে এবং সেখানে বরেফ বা স্নো ফল পড়ে। আর এই সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য আকর্ষিত করে সেখানে যাবার জন্য। 

আরো পড়ুনঃ
আর এর জন্যই প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ পর্যটক সেখানে ঘুরতে যাই। সেই প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে সেখানে বাংলাদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ ভারতের টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে সেখানে যায়। আর শীতের সময় এই জায়গায় মাইনাস ১৭ সেলসিয়াস ডিগ্রি তাপমাত্রা রয়েছে আর মূলত এর জন্যই ওখানে বরেফ পরে আর সেখানে অনেক বড় বড় পাহাড়ও রয়েছে।। 

ভারতীয় চিকিৎসা ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশের নাগরিক সেখানে যেয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর লক্ষ্য আধিক্য মানুষ ভারতের চিকিৎসা ভিসার জন্য আবেদন করে। এবং তারা ভিসা পাওয়ার সাথে সাথেই ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে যেয়ে তাদের চিকিৎসা করিয়ে থাকে। আর ভারতে গেলে সময়ও কম লাগে আর টাকার খরচে কম লাগে সেজন্য সরোবর প্রথম পছন্দ ভারতে যে চিকিৎসা করানো।

বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু হয়েছে

বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু হয়েছে এই কথাটি আমাদের অনেকেরই অজানা। তবে কিছু সংখ্যক মানুষ আছে তারাই শুধু জানে যে ভারতের ভিসা সেন্টার চালু হয়েছে। কিন্তু ভারত হাই কমিশন স্বল্পপরিসরে বাংলাদেশীদের ভিসা দিয়ে থাকছে। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশের অবস্থা খুব একটা ভালো না। মূলত এর জন্য ভারতীয় হয় কমিশন হিসাব বন্ধ করে রেখেছিল। 

আরো পড়ুনঃ
ভারতীয় হাই কমিশন চার ই আগস্ট এর দিনে সব ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে। দীর্ঘ আড়াই মাস বন্ধ ছিল ভারতীয় ভিসা বাংলাদেশিদের জন্য। কিন্তু বর্তমানে এখন স্বল্প পরিসরে চালু বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার হয়েছে। কিন্তু সব মানুষ ভিসা পাচ্ছে না ভারতের। এর কারণ হলো কিছু সংখ্যক মানুষই আবেদন করার সুযোগ পাচ্ছে দিনে। আর ওই মানুষই কিছুদিন পরে এপার্টমেন্টের  ডেট পড়ে। ।

তারপর সেই সকল মানুষই ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিতে যাই। এবং তার কিছুদিন পরে তারা ভারতীয় ভিসা হাতে পায়। এবং যায় যে ভিসা করতে দেয় যেমন টুরিস্ট ভিসা, মেডিকেল ভিসা, বিজনেস ভিসা, সাধারণত এই ধরনের ভিসায় ভারতীয় হাইকমিশন দিয়ে থাকছে বাংলাদেশীদের জন্য। তাছাড়া আর অন্য ধরনের কোন ভিসা দিচ্ছে না ভারত সরকার। বর্তমানে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি খারাপ, সর্ব পরিস্থিতি ভালো হলে পুনরায় আবার ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু করবে।

চট্টগ্রাম বিভাগে ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু হয়েছে

চট্টগ্রাম বিভাগে ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু হয়েছে এই কথাটি অনেকেরই অজানা একটি কথা। তবে কিছু সংখ্যক মানুষই জানে যে চট্টগ্রাম বিভাগের ভিসা চালু হয়েছে। কিন্তু সম্পত্তি সময়ে বাংলাদেশের ভিসা বন্ধ রেখেছে ভারতীয় হাইকমিশন। বন্ধ রাখার কারণ হলো বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি ভালো নয়। কারণ ৫ই আগস্টের সরকার ও পতনের পর। বাংলাদেশের সাথে কেউ কোন বাণিজ্যিকভাবে চুক্তি করতে চাচ্ছে না।

এর মূল কারণ হলো এ দেশের সরকার নেই সেই জন্যই কেউ চুক্তি করতে চাচ্ছে না। আর শুধুমাত্র এর জন্যই ভারতের ভিসা বন্ধ রেখেছে ভারতীয় হাই কমিশন বাংলাদেশিদের জন্য। দীর্ঘ আড়াই মাস বন্ধ ছিল ভারতীয় ভিসা সেন্টার বাংলাদেশ। কিন্তু এরপরেও ভারত সরকার স্বল্প পরিসরে ভিসা দিয়ে থাকছিল বাংলাদেশীদের। কিন্তু এখনো ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছে ভারত সরকার।
 
তবে চট্টগ্রাম বিভাগের ভিসা সেন্টার চালু হয়েছে। এই কথাটি শুধুমাত্র চট্টগ্রাম এর লোকজন শুধু জানে। চট্টগ্রাম বিভাগের যাদের পাসপোর্ট রয়েছে। তারাই শুধুমাত্র ভিসার জন্য আবেদন করতে পারছে। তাছারা অন্য বিভাগে ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু হয়নি। তবে চট্টগ্রাম বিভাগের ভিসা সেন্টার চালু হয়েছে। অন্য বিভাগেও চালু হবে খুব শীকরই ভারতীয় ভিসা সেন্টার এই কথাটি জানা গিয়েছে।

বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু হবে কবে

বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু হবে কবে। এই প্রশ্নটি আমাদের সবার মাথায় আসে। কিন্তু আমরা কেউ জানিনা যে ভারতীয় ভিসা সেন্টার কবে চালু হবে। বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি খারাপের জন্য ভারতীয় হাইকমিশন ভিসা বন্ধ রেখেছে সম্প্রতি সময়। দীর্ঘ আড়াই মাস ভারতের ভিসা সেন্টার বন্ধ ছিল বাংলাদেশ। তবে কিছুদিন আগে থেকে স্বল্পপরিসরে ভিসা দিচ্ছিল ভারতীয় হাই কমিশন। কিন্তু তাও এখন আর দিচ্ছে না।
বাংলাদেশে-ভারতীয়-ভিসা-সেন্টার-চালু-হবে-কবে-থেকে
তবে সম্প্রতি সময় জানা গিয়েছে যে চট্টগ্রাম‌ বিভাগে ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু হয়েছে। চাঁদের চট্টগ্রাম বিভাগের পাসপোর্ট রয়েছে শুধু তারা মাত্রই ভারতের ভিসা পাবে। তাছাড়া অন্য বিভাগের নাগরিকরা ভারতের পেশা পাচ্ছে না। তবে এটাও জানা গিয়েছে যে খুব শীঘ্রই ঢাকা বিভাগের ভিসা সেন্টার চালু হবে। এবং ঢাকা সেন্টারের ভিসা অফিস চালু হওয়ার পরপরই দেশের প্রায় সব জায়গার ভিসা সেন্টার চালু হয়ে যাবে বলে জানা গিয়েছে।

আরো পড়ুনঃ
তবে শোনা যাচ্ছে ডিসেম্বর মাস থেকে ভারতের ভিসা চালু হতে পারে বাংলাদেশ। এখন শুধু চট্টগ্রাম বিভাগের ভিসা চালু হয়েছে। আর ডিসেম্বরের শুরু থেকেই দেশের সব জায়গাই ভারতের ভিসা সেন্টার চালু হয়ে যাবে। আর এই কথা বলেছেন ভারতীয় হাই কমিশন তাই জানা গিয়েছে বিভিন্ন সূত্রের মাধ্যমে। আর ভারতীয় ভিসা বন্ধ থাকার জন্য বাংলাদেশের নাগরিকদের চিকিৎসা করতে যাওয়া হচ্ছে না।

তবে ভারত সরকার সীমিত আকারে চিকিৎসা ভিসা দিচ্ছিল। তার ফলে বাংলাদেশের অনেক নাগরিক ভারতে যে তাদের চিকিৎসা করতে পেরেছে। আর খুব শীঘ্রই দেশের সব জায়গায় ভিসা চালু হয়ে যাবে। আর এছাড়াও অনেক বাংলাদেশী নাগরিকদের পাসপোর্ট ভারতীয় হাইকমিশনারের কাছে জমা আছে। এর কারণ হলো তারা ভিসার জন্য আবেদন করেছিল সেজন্যই তাদের পাসপোর্ট জমা রয়েছে। আর তারা খুব শীঘ্রই ভিসা পেয়ে যাবে।

টুরিস্ট ভিসা করার জন্য কি কি কাগজ প্রয়োজন হয়

টুরিস্ট ভিসা করার জন্য কি কি কাগজ প্রয়োজন হয় তা আমরা অনেকেই জানিনা। তবে যারা অনলাইনের মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করে থাকে তারা এসব বিষয়ে জানে। কিন্তু আমাদেরও এসব বিষয়ে জানা খুবই প্রয়োজন। তো চলুন জেনে নেই যে ভারতের পুলিশ ভিসা করার জন্য কি কি কাগজ প্রয়োজন হয়ে থাকে। 
ভারতের টুরিস্ট ভিসার জন্য যেসব কাগজ প্রয়োজন তা হলোঃ
  • সর্বপ্রথম আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট প্রয়োজন যার মেয়াদ ন্যূনতম ৬ মাস থাকতে হবে।
  • আবেদনকারীর সদ্যতোলা ২”×২” সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর ছবি।
  • ভারতীয় টুরিস্ট ভিসার আবেদনপত্র।
  • বিদ্যুৎ বিল এর ফটোকপি প্রয়োজন।
  • বাড়ির জমির খতিয়ান এর ফটোকপি প্রয়োজন আবার বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপিও প্রয়োজন
  • আপনার ভোটের আইডি কার্ড যদি থাকে তাহলে আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি রঙিল আর না থাকলে ডিজিটাল জন্ম সনদ প্রয়োজন পড়বে।
  • ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজন সেই একাউন্টে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকার ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে। 
মূলত এইসব কাগজেরই প্রয়োজন পড়ে ভারতীয় টুরিস্ট ভিসার জন্য। আর বাংলাদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ পর্যটক পুরুষ হিংসার মাধ্যমে ভারতে ঘুরতে যায়।

ভারতীয় টুরিস্ট ভিসা কি ধরনের হয়ে থাকে

ভারতীয় টুরিস্ট ভিসা কি ধরনের হয়ে থাকে এ প্রশ্নটা আপনাদের সবার মাথায় আসে। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন যে ভারতের টুরিস্ট ভিসা কত রকম হয়ে থাকে। কত রকম মানে বলতে গেলে হল এক ভিসার মাধ্যমে কতবার আপনি ঘুরে আসতে পারবেন ভারত থেকে। তো যারা অনেকবার ভারতে গিয়েছেন তারা অবশ্যই জানেন যে কতবার আপনারা জানতে পারবেন এক দেশের মাধ্যমে। 
 
আর যারা এখনো যাননি ভারতে তারা কিভাবে বুঝবেন যে এক হাজার মাধ্যমে ভারতের কতবার যেতে হয়। তাই চলুন আমরা জেনে নেই ভারতের এক ভিসার মাধ্যমে কতবার যেতে পারব। ভারতের ভিসা মেয়াদ ৬ মাস হয়ে থাকে। যারা সাদা পাসপোর্ট এর ভিসার জন্য আবেদন করে তাদেরকে ৬ মাস মেয়াদে ভিসা প্রদান করে থাকে ভারত হাইকমিশন। আর যাদের একবার ভিসা লাগানো আছে পরেরবার দেখার জন্য আবেদন করেছে। 

তাদের ভিসার মেয়াদ এক বছর দিয়ে থাকে ভারত হাইকমিশন। কিন্তু হিসাবে উল্লেখ করে লেখা থাকে যে মাল্টিপুল,ত্রিপুল, ডব, এন্ট্রি, সিঙ্গেল এন্ট্রি, তো চলুন আমরা এগুলোর মানে বুঝে নেই। আপনার ভিসাতে যদি সিঙ্গেল এন্ট্রি লেখা থাকে তাহলে আপনি ওই ভিসায় একবার মাত্র ভারত থেকে ঘুরে আসতে পারবেন। আর যদি আপনার ভিসায় ডাবল এন্ট্রি লেখা থাকে তাহলে আপনি ওই ভিসার মাধ্যমে দুইবার ভারত ভ্রমণ করতে পারবেন।

আর যদি ট্রিপল এন্ট্রি লেখা থাকে তাহলে আপনি ওই ভিসার মাধ্যমে তিনবার যাওয়া আসা করতে পারবেন ছয় মাসের মধ্যে। আর যদি আপনার ভিসাতে মাল্টিপুল লেখা থাকে। তাহলে আপনি ছয় মাসের মধ্যে যেকোনো সময় যেতে আসতে পারবেন। মাল্টিপল ভিসার মানে হল আনলিমিটেড আপনি ভারতে যাওয়া আসা করতে পারবেন। ছয় মাসের মধ্যে যতবার খুশি আপনি যেতে পারবেন। আর মূলত এ ধরনেরই ভিসা দিয়ে থাকে ভারত হাইকমিশন। 

বাংলাদেশীদের ভারত কত ধরনের ভিসা প্রদান করে থাকে

>বাংলাদেশীদের ভারত কত ধরনের ভিসা প্রদান করে থাকে এই প্রশ্নটা আমাদের সবার মাথায় আসে। আর এইগুলো কথা আমাদের সবারও জানা খুবই প্রয়োজন। এ কারণ হলো ভারত আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ আমাদের তিন পাশে হলো ভারতের সীমানা।

বাংলাদেশীদের-ভারত-ভিসা-প্রদান-করে-থাকে

তাই কোন দেশে ঘুরতে যাওয়ার কথা উঠলে সবার আগে ভারত ভ্রমণের কথা আমাদের মাথায় আসে।। তাই ভারত কত ধরনের ভিসা প্রদান করে থাকে বাংলাদেশীদের সেটা জানা খুবই প্রয়োজন আমাদের। 

বাংলাদেশীদের যে ধরনের ভিসা প্রদান করে থাকে ভারতীয় হাই কমিশনঃ

  • টুরিস্ট ভিসা 
  • মেডিকেল ভিসা
  • বিজনেস ভিসা
  • স্টুডেন্ট ভিসা
মূলত এই চার ধরনের ভিসা বাংলাদেশিদের ভারতীয় হাই কমিশন প্রদান করে থাকে। ভারতীয় টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষ ঘুরতে যায় ভারতে। আর মেডিকেল ভিসা কোন লক্ষ লক্ষ মানুষ ভারতে যে চিকিৎসা করিয়ে আসে। এর কারণ হলো ভারতের চিকিৎসা মান খুবই উন্নত আর স্বল্প টাকার বিনিময়ে ভারত থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করা যায় অন্য দেশের তুলনামূলক খুবই কম।
 
এর পরে হলো বিজনেস ভিসা। বিজনেস ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশের অনেক লোক ভারতে গিয়ে কম দাম দিয়ে পণ্য কিনে এনে বাংলাদেশে অধিক নামে বিক্রয় করে লাভবান হচ্ছে। কারণ ভারত আমাদের দেশের চারিপাশে সেজন্যই আমরা সব জিনিস ভারত থেকে আমদানি করে থাকি। আর অন্য দেশ থেকে কিনতে গেলে তার খরচ অনেক পড়ে যায়। আর উচ্চশিক্ষার লাভের জন্য ভারতে পড়াশোনা করতে যায় স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশের ছাত্র-ছাত্রীরা।

ভারতীয় ভিসার মাধ্যমে গিয়ে সর্বোচ্চ কতদিন থাকতে পারবেন

>ভারতীয় ভিসার মাধ্যমে গিয়ে সর্বোচ্চ কতদিন থাকতে পারবো এই প্রশ্নটা আমাদের সবার মাথায় আসে। যে ভারতে গিয়ে সর্বোচ্চ কতদিন থাকতে পারবো এক ভিসার মাধ্যমে। যারা ভারতে গিয়েছেন তারা অবশ্যই জানেন যে কতদিন থাকতে পারবেন আর যারা জানেনই তাদেরকে তো জানতে হবে যে কতদিন থাকতে পারবেন। সেখানে কতদিন থাকলে আপনি বৈধ এবং তার অধিক থাকলে আপনি অবৈধ।  

আপনারা যারা ভারতে যাবেন ভাবছেন তাদের জানা খুবই প্রয়োজন এই কথাগুলি। যে আপনি কতদিন থাকতে পারবেন ভারতে। আপনি এক দেশের মাধ্যমে ভারতে গিয়ে কতদিন থাকতে পারবেন। ভারতীয় টুরিস্ট ভিসা যদি আপনার থাকে। তাহলে আপনি ৯০ দিন একটানা ভারতে কাটাতে পারবেন। নব্বই দিন সমান তিন মাস তিন মাস আপনি ওইখানে বৈধ। আর এর অধিক দিন কাটালে আপনি সেখানে অবৈধ হয়ে যাবেন। 

আর এটা হল ভারতীয় টুরিস্ট ভিসার কিছু নিয়ম যে আপনি এক ভিসার মাধ্যমে ৯০ দিন থাকতে পারবেন। যেহেতু ভারত আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ নাগরিক ভারতে টুরিস্ট ভিসার করে ভারতে ঘুরতে যায়। যেহেতু ভারতে অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে দেখবার মত। সেখানে উঁচু উঁচু পাহাড় ঝর্ণা অনেকগুলো দ্বীপ সেগুলো দেখার জন্য বাংলাদেশের পর্যটক সেখানে যায়।

ভারতীয় ভিসা করার জন্য কত টাকা প্রয়োজন হয়

ভারতীয় ভিসা করার জন্য কত টাকা প্রয়োজন হয় এই প্রশ্নটা আমাদের সবার মাথায় আসে কিন্তু আমরা কেউ জানি না যে ভারতের ভিসা করতে কত টাকা প্রয়োজন হয়। শুধুমাত্র এই কথাটি যারা ভারতের ভ্রমণ করতে গিয়েছে। তারাই শুধু জানে যে ভারতের টুরিস্ট ভিসা করার জন্য কত টাকা প্রয়োজন পড়ে। আর এই কথাগুলো আপনাদের সবারই জানা প্রয়োজন। যে ভারতের টুরিস্ট ভিসা করার জন্য কত টাকা প্রয়োজন পড়ে। 

মূলত সরকারের রেট অনুযায়ী ভারতের ভিসা আবেদন করার জন্য ৮০০ টাকা প্রয়োজন পড়ে। আর এই আবেদন আপনি নিজেও ঘরে বসে থেকে করতে পারবেন। কিন্তু অনেক মানুষ আছে তারা নিজে করতে পারেনা কোন এজেন্সির মাধ্যমে তারা ঢাকা প্রসেসিং করে থাকে। আর অন্যদের দিয়ে ভিসা প্রসেসিং করে নিলে খরচটা একটু বেশি হয়ে থাকে ১৩০০ থেকে ১৫০০ টাকা তারা চার্জ করে থাকে।

আর ভিসা করার জন্য যেসব কাগজ বা ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে সেগুলো উপরে বলে দেওয়া আছে যে আপনার কি কি কাগজের প্রয়োজন আবেদনের জন্য। তো আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে ভারতীয় ভিসার আবেদন করার জন্য কত টাকা প্রয়োজন হয়। আর ভারতে অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে সেই জন্য বাংলাদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ পর্যটক সেখানে যে ঘুরে আসে।

শেষ কথাঃ স্বল্প পরিসরে চালু বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার

স্বল্প পরিসরে চালু বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা সেন্টার এই কথাগুলো সবারই অজানা কথা কিন্তু সবার ও জানা প্রয়োজন এই কথাগুলো। তাই আমি এই বিষয়ে বললাম। আপনার যদি সম্পূর্ণ কনটেন্টে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারবেন। তো আমি আশা করি আপনারা সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদেরকে। আজকে এতোটুকুই ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এসআর এটুজেড এরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।;

comment url