সিজারের পর কি আম খাওয়া যাবে- বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায়
সিজারের পর কি আম খাওয়া যাবে আপনি যদি এইসব বিষয়ে জানতে চান তাহলে আপনি
সঠিক জায়গায় এসেছেন। এর কারণ হলো আমরা এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে মাধ্যমে বলতে
যাচ্ছি যে সিজারের পরে কি আম খাওয়া যাবে এই সকল বিষয় নিয়ে।
এছাড়াও আপনারা আরো কিছু জানতে পারবেন এই কন্টেন্ট এ পড়ার মাধ্যমে যেমন বাচ্চার
ওজন কত হলে সিজার করা যায়। তাছাড়া অন্যান্য অনেক কিছু তথ্য জানতে
পারবেন। তো চলুন আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই যে সিজারের পর কি আম খাওয়া
যাবে।
পেজ সূচিপত্রঃ সিজারের পর কি আম খাওয়া যাবে
সিজারের পর কি আম খাওয়া যাবে
সিজারের পর কি আম খাওয়া যাবে এগুলো প্রশ্ন আপনাদের সবার মাথায়
আসে। আর এই প্রশ্নগুলো আসা স্বাভাবিক একটি বিষয়। মূলত এর কারণ হলো
এগুলো আমাদের জানতে হবে। আমাদের দেশে পায় ১০০ ভাগ মানুষের মধ্যে ৯০ ভাগ
মানুষেরই সিজারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিয়ে থাকে। তাই এগুলো আমাদের জানতে
হবে যে সিজারের পরে কি আম খাওয়া যাবে কি যাবে না সেই সকল বিষয়।
আর আপনারা যারা জানেন না এইসব বিষয় তারা এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে জানতে
পারবেন। এছাড়াও আরো অনেক কিছু বিষয় জানতে পারবেন কোন কোন জিনিস খাওয়া
যাবে খাওয়া যাবে না। তো চলনা দেরি করে লাভ নাই আমরা জেনে নিয়ে যে
সিজারের পরে আম খাওয়া যাবে কি যাবে না। আম হল একটি সুস্বাদু
ফল। আম খেতে অপছন্দ করে এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না প্রায় সব
মানুষই আম খেতে ভালোবাসে।
আর আম হলো মৌসুমী ফল। আম সারা বছর উৎপাদন হয় না বছরের এক থেকে দুই
মাস আম পাওয়া যায়। তো আপনাদের অনেকের প্রশ্ন ছিল যে সিজারের উপরে কি
আম খাওয়া যাবে কি যাবে না। সিজারের পরে আপনি আম খেতে
পারবেন। কিন্তু আপনি নিয়মিত বেশি করে আম খেতে পারবেন না। ভালো
একটি ঠান্ডা ফল এটা খাবার ফলে আপনার বাচ্চা ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
আরো পড়ুনঃ
বাচ্চাদের বেদানা খাওয়ার উপকারিতা
আপনি সপ্তাহে এক থেকে দুইবার খেতে পারেন। আর
আপনার সিজারের পরে ৪০ থেকে ৫০ দিন পরে আপনি নিয়মিত আম খেতে
পারবেন। তা না হলে আপনার ও আপনার বাচ্চার দুজনেরই সমস্যা হতে
পারে। আর গর্ব অবস্থায় কিংবা সিজারের পরে আপনি যেটাই খান না কেন
ডক্টরের পরামর্শ গ্রহণ করে খাওয়া উচিত হবে আপনার। এটা হলো একটু
গুরুত্বপূর্ণ সময় এই সময় আপনাকে একটু সচেতন থাকতে হবে।
সিজারের কত দিন পর থেকে বেল্ট পরতে হয়
সিজারের কত দিন পর থেকে বেল্ট পরতে হয় এ সকল বিষয় অনেকেরই জানতে
ইচ্ছা করে। কারণ বাংলাদেশে ৯০ ভাগ মানুষের সিজার করে সন্তান জন্মগ্রহণ
করে। তাই আপনাদের স্বাস্থ্য সচেতন একটু হতে হবে সেই সব দিক খেয়াল
রেখে আপনাকে এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে যেসিজারের কত দিন পর থেকে বেল্ট
পরতে হয়। তুই এগুলো প্রশ্ন অনেকেরই আসে আর এইগুলো প্রশ্ন
আপনাদের মাথায় আসা স্বাভাবিক একটি বিষয়।
কারণ যারা সিজারের রোগী আছে তাদের এই সকল বিষয় জানতে হবে। এই সময়
আপনাদের একটু সচেতন থাকতে হবে। তো চলুন আর দেরি না করে আমরা জেনে
নিয়ে যে সিজারের কতদিন পরে বেল্ট ব্যবহার করা যায়। সাধারণত সিজার
করার পরে আপনি সাথে সাথে বেল্ট ব্যবহার করতে পারবেন না। কারণ সিজারের
পরে আপনাকে বেশি হাঁটাহাঁটি করা যাবে না। আপনাকে নিয়ম অনুসারে
থাকতে হবে।
আর সিজার করার পরে আপনাকে অনেক স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকতে
হবে। সাধারণত সিজার অপারেশন করার পরে আপনাকে এক থেকে দুই সপ্তাহ পরে
বেল্ট ব্যবহার করতে পারেন। আর এগুলো আপনি ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে
করতে হবে। কারণ গর্ব অবস্থায় আর সিজার করার পরে এই দুটি সময় অনেক
গুরুত্বপূর্ণ। তাই কোন কিছু করার আগে আপনাকে ডক্টরের পরামর্শ গ্রহণ
করতে হবে।
সিজারের পর কি করবেন না
সিজারের পর কি করবেন না এগুলো প্রশ্ন অনেকের মাথায় আসে। আর এই
প্রশ্নগুলো আপনাদের মাথায় আসা স্বাভাবিক বিষয়। এর কারণ হলো এগুলো
আপনাদের জানতে হবে আর এগুলো না জানলে আপনার পরবর্তীতে
অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আপনাকে। গর্ভবতী অবস্থায় অনেক
সাবধানে চলাফেরা করতে হয়। ঠিক তেমনি সিজারের পরেও আপনাকে অনেক
সাবধানতার সাথে চলাফেরা করতে হবে।
আর আপনি যদি জানতে চান সে যার উপর কি করা যাবে কি করা যাবে
না। তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন আপনি এই কনটেন্টটি পড়ার
মাধ্যমে জানতে পারবেন যে সিজারের পর কি করা যাবে তা কি করা যাবে
না। দেরি না করে আমরা সেই সকল বিষয় জেনে নিই। সিজার করার
পরে আপনাকে রেস্ট নিতে হবে। যখন আপনার বাচ্চা খোলা হবে বাচ্চার সাথে
আপনাকেও রেস্ট নিতে হবে।
আর সিজার করার পরে আপনাকে অন্তত এক থেকে দুই মাস ভারী কোন
জিনিস বা বস্তু চারা যাবে না। এইগুলো বিষয়ে আপনার
কে লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ সিজার একটু অনেক বড় অপারেশন আর এই
অপারেশন করার পর আপনার পেট যেহেতু কেটে থাকে তাই আপনাকে ভারী কোন
জিনিস ভাবতো ভার বহন করা যাবে না। এই এক দুই মাস আপনাকে অনেক
সাবধানতার সাথে চলাফেরা করতে হবে।
সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যাবে
সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যাবে এরকম প্রশ্ন আপনাদের সকলের
মাথায় আসে। আর এই প্রশ্নগুলো আপনাদের মাথায় আসা একটি স্বাভাবিক
বিষয়। কারণ গর্ভবতী অবস্থায় খাওয়া দাওয়ার পর অনেক সচেতন
থাকতে হবে আপনাকে। কারণ আপনি যেটা খাচ্ছেন সেটা কি পুষ্টিকর খাবার
নাকি অপুষ্টিকর খাবার এগুলো আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তবে আপনার
সন্তানের বিকাশ ঘটবে।
আর এর সাথে সাথে আপনাকে সিজারের পরেও অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ
সময়। আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে যে আপনি কি খাচ্ছেন কি খাচ্ছেন
না। আর এই সিজার হচ্ছে একটি বড় অপারেশন। এই সিজার করার ফলে
আপনার অনেক সমস্যা দেখা যেতে পারে তাই আপনাকে খাওয়া দাওয়ার উপরে একটু
লক্ষ্য রাখতে হবে। সিজার করার পরে আপনাকে মিষ্টি না খাওয়া
উচিত।
মিষ্টি খাবার ফলে আপনার যে জায়গায় কাটা রয়েছে সেটা অনেক পেকে
যাবে। আর এর ফলে আপনার ওইখানে ইনফেকশনও হতে পারে। তাই সিজার
করার পরে আপনাকে মিষ্টি না খাওয়াই উচিত হবে। আর যদি আপনার
ডায়াবেটিস থেকে থাকে তাহলে তো মিষ্টি খাওয়াই যাবে না। আর সিজার
করার তিন চার সপ্তাহ পরে ওই জায়গাটা অনেকটাই শুকিয়ে
যাবে। আপনি চাইলে তিন চার সপ্তাহ পরে মিষ্টি খেতে পারেন।
সিজারের আগের রাতে কি খাওয়া উচিত
সিজারের আগের রাতে কি খাওয়া উচিত হবে। এইগুলো প্রশ্ন আপনাদের
সবার মাথায় আসে, এই প্রশ্নগুলো আপনাদের মাথায় আসা একটি
স্বাভাবিক বিষয়। এর কারণ হলো এগুলো আপনাদের জানতে
হবে। বিশেষ করে যারা গর্ভবতী মহিলা রয়েছেন তাদের তো এই সকল বিষয়
জানতে হবে। আর এসব বিষয় যদি আপনাদের না জানা থাকে তাহলে কোন
সমস্যা নেই। আপনি ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন।
তো আপনারা যারা এসব বিষয় জানেন না তারা চলুন আমরা জেনে নেই যে সিজারের
আগের রাতে কি কি খাওয়া উচিত হবে। আপনি সিজারের আগের
রাতে 20 আউন্স গ্যাটোরেড পান করুন, প্রি-সার্জারি নিশ্চিত
করুন বা একটি ক্রীড়া পানীয় বিকল্প হতে পারে। আপনি এগুলো
পান করতে পারেন আর যদি আপনার ডায়াবেটিস থেকে থাকে তাহলে আপনিG2®
লোয়ার সুগার গেটোরেড বা কম চিনির স্পোর্টস ড্রিঙ্কের বিকল্প পান
করুন।
মূলত এগুলোই হল সিজারের আগের পান করা উচিত। আর গর্ভবতী
অবস্থায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি অবস্থা এই সময় আপনি যেটাই খান না কেন
ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে খাওয়া উচিত হবে আপনার। আর আপনি
হসপিটালে যাবেন যখন তার ৬ ঘণ্টা আগে আপনাকে খাওয়া-দাওয়া
বন্ধ করে দিতে হবে। মূলত এগুলো বিষয়ে আপনাদের জানতে হবে এগুলো
জেনে থাকলে আপনারা অনেক সুবিধা হবে।
সিজারের কত ঘন্টা পর পানি পান করা যায়
সিজারের কত ঘন্টা পর পানি পান করা যায় এই সকল বিষয়ে অনেকেরই
জানতে ইচ্ছা করে। এই সকল বিষয়ে অনেকেরই জানা রয়েছে আবার অনেকেরই
অজানা রয়েছে। এ সকল বিষয়ে যারা জানে তাদের ধরেন সিজার করা
রয়েছে সেজন্য তাদের এসব বিষয় জানা রয়েছে। যেহেতু আপনি নতুন
সিজার করবেন। তাই আপনার এ সকল বিষয়ে কোনো অভিজ্ঞতা
নেই, তো চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।
সিজার করার 24 ঘন্টা পরে তা আপনি পানি পান করতে পারবেন। তার আগে
আপনি পানি পান করতে পারবেন না। এর কারণ হলো সিজার করার পরে আপনাকে
খাবার দাবার বা তরল জিনিস খাবার অনুমতি দেওয়া হয় না। তাই আপনি
শেয়ার করার 24 ঘন্টা পরে খাওয়া উচিত। এই বিশ্বাসে যে পেটের
অস্ত্রোপচারের পরে অন্ত্রগুলি স্থির হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে।
আর এই সিজার অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। সেখানে অনেক বড় বড়
ডক্টর থাকবে। আপনি তাদের পরামর্শ গ্রহণ করে খাওয়া দাওয়া করা
উচিত হবে। আর মূলত তারা আপনাকে বলে দেবে কখন কি খেতে হবে। এর
ফলে আপনার কোন সমস্যা হবে না আপনি যদি কোন সমস্যা বোধ করেন তাহলে আপনি
ডাক্তারকে বলতে পারেন। তারা আপনার সমস্যার সমাধান করে দেবে।
সিজারের পর দুধ খাওয়া যাবে কি
সিজারের পর দুধ খাওয়া যাবে কি এসব বিষয় জানতে অনেকের ইচ্ছা
করে। আর অনেক মানুষের প্রশ্ন আসে এই সকল বিষয় যে সিগারেট পর কি
দুধ খেতে পারব কি পারব না এই সকল বিষয়। যাদের সিজার হয়েছে তারা
নিশ্চয়ই জানেন যে কি কি খাওয়া যাবে কি কি খাওয়া যাবেনা। আপনারা
যারা জানেন না তারা জানতে হবে এই কন্টেন্ট করার মাধ্যমে। দেরি না
করে চলুন জেনে নিয়ে আমরা।
সিজারের পরে আপনাকে তরল জাতীয় জিনিস বা যেকোনো খাদ্য অত
খাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় না। ২৪ ঘন্টা পরে আপনাকে খেতে দেওয়া
হবে। কিন্তু তারপর আপনাকে কিছু শুকনো খাবার দেওয়া
হবে। আর দূর হলো ভিটামিন সি দুধ খেলে আপনার অনেক উপকার
হবে। আপনি ২৪ ঘন্টা পরেই দুধ খেতে পারবেন। দুধ খেলে আপনার
অনেক উপকার হবে। ইতিমধ্যে আপনারা জেনে ফেললেন যে সিজারের পরেদুধ
খাওয়া যাবে।
সিজারের পর কখন ব্যায়াম করা উচিত
সিজারের পর কখন ব্যায়াম করা উচিত এগুলো জানতে হবে
আপনাদের। আর এগুলো প্রশ্ন আপনাদের অনেকের মনে আসে। আর এই
প্রশ্নগুলো আপনাদের মাথায় আসা একটি স্বাভাবিক বিষয়। আপনারা
অনেকেই আছেন যে জানেন সিজারের পর কখন ব্যায়াম করা উচিত। আবার
অনেক লোক আছে যে তারা জানে না সিজারের কতদিন পরে ব্যায়াম করা
যাবে। মূলত আপনারা যারা জানেন না তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি।
তো চলুন আর দেরি করে কোন লাভ নেই আমরা জেনে নিজের সিজারের পরে কতদিন
পরে ব্যায়াম করা উচিত। সিজার হল অনেক বড় একটি অপারেশন। আর
এই অপারেশন করার পরে আপনি কি করবেন না করবেন না এগুলো সব আপনাকে
ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে করতে হবে। সিজার করার পর 6 থেকে 8
সপ্তাহ পরে আপনি ব্যায়াম করতে পারবেন।
সিজারের কতদিন পর হাটা উচিত
সিজারের কতদিন পর হাটা উচিত এগুলো প্রশ্ন আপনাদের অনেকেরই আসে
মাথায়। আর এ প্রশ্নগুলো আপনাদের মাথায় আসা একটি স্বাভাবিক
বিষয়। কারণ হলো এগুলো বিষয়ে আপনাদের জানতে হবে। আপনারা
হয়তো অনেকে জানেন যে সিজারের কত দিন পরে হাঁটা যায় বা
উচিত। আবার অনেকেই রয়েছে যে এই সকল বিষয় জানেন না। যারা
সিজার করেছে পূর্বে তারা শুধু এসব বিষয় জানে।
তো আপনারা যারা জানেন না যে সিজারের কতদিন পরে বা কতক্ষন পরে হাটা যায়
তারা জেনে নিয়ে চলুন। মূলত সিজার করার পরে 24 ঘন্টা পরে আপনাকে
হাঁটতে হবে। তবে সে হাঁটা যাবে না এক থেকে দুই মিনিট তারপরে আবার
রেস্ট করতে হবে। আর সেখানে যেহেতু অনেক বড় বড় ডাক্তার থাকবে
তারাই আপনাকে পরামর্শ দেবে। যে কখন কি করা লাগবে না লাগবে এই
সকল বিষয়।
শেষ কথাঃ সিজারের পর কি আম খাওয়া যাবে
সিজারের পর কি আম খাওয়া যাবে কি যাবে না এই সকল বিষয় নিয়ে এই
কনটেন্টি ছিল। আপনি যদি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে এই কনটেন্টটি পড়ে
থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই জানবেন যে সিজারে পরে কি কি খাওয়া যাবে বা কি
কি করতে হবে। তো আমি আশা করি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে এই
কনটেন্টটি করেছেন দিয়ে বুঝতেও পেরেছেন। এ কনটেন্ট মনোযোগ
সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আর আপনি যদি এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনি
আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ আজ এতটুকুই, আরো
অন্যান্য বিষয় জানতে হলে এই ওয়েবসাইটে ঢুকুন হোমপেজে।
এসআর এটুজেড এরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।;
comment url