দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা এবং আবেদন করার নিয়ম জানুন

দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা এবং আবেদন করার নিয়ম অনেকেই জানেনা। আর এইগুলো বিষয়ে লিখে অনেকেই ইন্টারনেটে খোঁজাখুজি করে থাকে। আর এগুলো বিষয়ে যদি আপনিও না জেনে থাকেন তাহলে কোন সমস্যা নেই। 
দক্ষিণ-কোরিয়ার-সকল-প্রকার-ভিসা
কারণ আমরা এই আর্টিকেলের দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা এবং আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি এই সকল তথ্য জানার জন্য এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলেই বুঝতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্রঃ দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা 

দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা 

দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা সম্পর্কে অনেকেই অজানা এবং আবেদন করার নিয়ম অনেকেই জানেনা। আর আপনি যদি এগুলো বিষয় না জেনে থাকেন। তাহলে কোন সমস্যা নাই কারণ আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করব উদ্যান কোরিয়ায় যে সকল প্রকার ভিসা রয়েছে। আর এই আর্টিকেলটি পাড়ার মাধ্যমেই সবকিছু বুঝতে পারবেন। 

দক্ষিণ কোরিয়া একটি এশিয়া মহাদেশের দেশ। আর এই দেশটি অনেক উন্নত কারণ সেখানে শিল্পায়ন হয় সেই জন্য প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ সেখানে কাজের উদ্দেশ্যে যাই। আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার ভিসার প্রয়োজন পড়বে। তবে বিশ্বের ৬০ টি দেশ রয়েছে যে দেশগুলোর থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কোন ভিসা লাগে না। 

আর আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই হিসাব প্রয়োজন পড়বে। বাংলাদেশীদের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া কয়েক প্রকার ভিসা দিয়ে থাকে। আপনি যদি এগুলো বিষয়ে না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি করলে জানতে পারবেন। তো চলুন জেনে নেওয়া জাস্ট দক্ষিণ কোরিয়া কত প্রকার ভিসা দিয়ে থাকে। 
  • দক্ষিণ কোরিয়া টুরিস্ট ভিসা
  • দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসা
  • দক্ষিণ কোরিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
  • দক্ষিণ কোরিয়া বিজনেস ভিসা
মূলত এই চার ধরনের ভিসা দিয়ে থাকে দক্ষিণ কোরিয়া দেশ। আপনারা যারা জানতেন না তারা এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন আশা করা যায়।

দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসা

দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার লটারি প্রয়োজন পড়ে না। তবে আপনার দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার যোগ্যতা লাগবে। যেমন আপনার স্কুল-কলেজের সার্টিফিকেটের প্রয়োজন পড়বে। আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে, কারণ তারা দেখতে চাইবে আপনি আর্থিকভাবে সচ্ছল কিনা। 

তারপরে আপনার দক্ষিণ কোরিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় এর অফার লেটারের প্রয়োজন পড়বে। তা না হলে আপনি দক্ষিণ কোরিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন না। আর আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যে সপ্তাহে ২০ ঘন্টার বেশি কাজ করতে পারবেন না। আর দক্ষিণ কোরিয়া উচ্চ শিক্ষার জন্য অনেক ভালো। 

আর দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে হলে আপনাকে ইংরেজি, ও দক্ষিণ কোরিয়া ভাষায় দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যদি আপনি তাদের কথা বুঝতে না পারেন তাহলে কি করে কাজ বা পড়াশোনা করবেন। আর এগুলো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়া ভালো হবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।

দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসার যেসব কাগজপত্র লাগে 

দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসার যেসব  কাগজপত্র লাগে এগুলো অনেকেরই অজানা রয়েছে। এটা এইগুলো বিষয়ে জানার জন্য প্রতিদিন অনেক মানুষ ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকে। আর আপনি যদি এ বিষয়ে না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন। 

তো চলুন জেনে নেই দক্ষিণ কোরিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে যে সকল কাগজের প্রয়োজন পড়ে। 
  • শিক্ষাগত যোগ্যতায় সকল সার্টিফিকট
  • দক্ষিণ কোরিয়ার কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তির অফার লেটার
  • কোরিয়ান ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট
  • আর্থিক সক্ষমতার ডকুমেন্ট (ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
মূলত দক্ষিণ করে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার জন্য যে সকল ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন পড়ে। তা আমি উপরে বলে দিয়েছি, তো আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

দক্ষিণ কোরিয়া টুরিস্ট ভিসা 

দক্ষিণ কোরিয়া টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যাওয়া যাবে বাংলাদেশ থেকে। আর আপনি সেখানে 90 দিন বৈধভাবে থাকতে পারবেন দক্ষিণ কোরিয়াতে। তবে বেশ কয়েকটি দেশ রয়েছে সেই দেশের পাসপোর্টে দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশীদের বাধ্যতামূলক দক্ষিণ কোরিয়ার টুরিস্ট ভিসা প্রয়োজন পড়ে। 
দক্ষিণ-কোরিয়া-টুরিস্ট-ভিসা-সম্পর্কে-একদম-জানুন
আর আপনি যদি টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ায় যান। তাহলে আপনি দক্ষিণ কোরিয়ার অনেক সুন্দর সুন্দর পর্যটক স্থান গুলো ঘুরে দেখতে পারবেন।

টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে যা যা লাগে

টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে যা যা লাগে এগুলো বিষয়ে অনেকেরই অজানা রয়েছে। আর এগুলো বিষয় জানার জন্য অনেক মানুষ ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকে। আর এগুলো বিষয় কিন্তু আপনি না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন। যে দক্ষিণ কোরিয়া টুরিস্ট ভিসায় যেতে কি কি কাগজ লাগে। 
  • আপনার একটি পাসপোর্টের প্রয়োজন পড়বে(যার মেয়াদ ৬ মাস)
  • আপনার ভোটের আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি
  • আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর প্রয়োজন পড়বে
  • আপনার স্কুল কলেজের সার্টিফিকেটের প্রয়োজন পড়বে
  • জমির খতিয়ানের ফটোকপি
  • বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি
  • আপনি যদি কোন অফিসে বা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন তার অনুমতি পত্র লাগবে। 
মূলত এই সকল ডকুমেন্টের প্রয়োজন পড়বে টুরিস্ট ভিসার জন্য। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে দক্ষিণ কোরিয়ার টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে যা যা কাগজ লাগে।

দক্ষিণ কোরিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা 

দক্ষিণ কোরিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষেরই অজানা রয়েছে। আর এগুলো জানার জন্য অনেক মানুষ ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকে। আর আপনিও যদি এ বিষয়ে না জেনে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আমরা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আলোচনা করব দক্ষিণ কোরিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে। 

দক্ষিণ কোরিয়ায় একটি এশিয়া মহাদেশের দেশ। আর এই দেশটিতে অনেক শিল্পায়ন হয়। আর এই দেশের কাজের চাহিদা অনেক রয়েছে সেই জন্য প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ দক্ষিণ কোরিয়ায় কাজ করতে যায়। অনেকের চাহিদা থাকে ইউরোপ কান্ট্রি বা অস্ট্রেলিয়াতে। 

কিন্তু ইউরোপ অস্ট্রেলিয়া থেকে কোন অংশে পিছিয়ে নেই দক্ষিণ কোরিয়া। কারণ দক্ষিণ কোরিয়াতে উচ্চ বেতন দিয়ে থাকে সেই দেশের কোম্পানির মালিক। সেই জন্য দক্ষিণ কোরিয়াতে সবাই যেতে চায় উচ্চ বেতনের জন্য। আর দক্ষিণ কোরিয়াতে সরকারিভাবে যাওয়া যায়। সরকারিভাবে গেলে আপনার খরচ কম পড়ে। 

আর বেসরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় যাওয়ার জন্য আপনার অনেক টাকা লেগে যায়। আর দক্ষিণ কোরিয়াতে আপনি যদি ওভারটাইম করেন তাহলে আপনার বেতন তিন থেকে চার লক্ষ টাকা হবে। এই জন্য মানুষ দক্ষিণ কোরিয়াতে যেতে চাই। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ক্ষেত্রে যেসব কাগজপত্র লাগে 

ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ক্ষেত্রে যেসব কাগজপত্র লাগে এগুলো বিষয়ে অনেকেরই অজানা রয়েছে। আর এই গুলো বিষয় জানার জন্য এই আর্টিকেলটি পড়তে হবে আপনাদের। তাহলে জানতে পারবেন যে দক্ষিণ কোরিয়া ওয়ার্ড পারমিট ভিসার ক্ষেত্রে যে সকল কাগজ লাগে। 
  • আপনার একটি পাসপোর্টের প্রয়োজন পড়বে(যার মেয়াদ ৬ মাস)
  • বয়সীমা হতে হবে ১৮ থেকে ৩৯
  • শিক্ষাগত যোগ্যতায় সকল সার্টিফিকেট
  • কালার টেস্ট পরীক্ষায় আপনাকে উত্তীর্ণ হতে হবে
  • আপনার দক্ষতার সার্টিফিকেট
  • কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র
  • কোরিয়ান ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক
আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে চান। তাহলে আপনার বাধ্যতামূলক এই সকল ডকুমেন্টের প্রয়োজন পড়বে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন কি কি ডকুমেন্ট লাগবে আপনার।

দক্ষিণ কোরিয়ার বিজনেস ভিসা 

দক্ষিণ কোরিয়ার বিজনেস ভিসা সম্পর্কে অনেকেরই অজানা রয়েছে। আর এগুলো বিষয় লিখে অনেকে ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে যে দক্ষিণ কোরিয়া বিজনেস ভিসার জন্য কত টাকা প্রয়োজন পড়ে। আর আপনিও যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন। 
দক্ষিণ-কোরিয়ার-বিজনেস-ভিসা
দক্ষিণ কোরিয়া বিজনেস ভিসার জন্য কত টাকা প্রয়োজন পড়ে। মূলত আপনি যদি 5 লক্ষ ডলার বিনিয়োগ করতে পারেন। তাহলে আপনি অনায়াসে দক্ষিণ কোরিয়ার বিজনেস ভিসা পেয়ে যাবেন। কারণ সেখানে অনেক বড় বড় কোম্পানি আছে তাদের কাছ থেকে আপনি ব্যবসা করলে অনেক লাভবান হবেন। 

দক্ষিণ কোরিয়ার বিজনেস ভিসার সাধারণত দুই ভাবে ভাগ করা হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার বিজনেস ভিসায় আপনি 90 দিন থাকতে পারবেন। আর ৯০ দিনের বেশি থাকতে পারবেন বিজনেস ভিসার মাধ্যমে। আপনি যদি পাঁচ লক্ষ ডলার বিনিয়োগ করেন তাহলেই দক্ষিণ কোরিয়ান ভিসা অনায়াসে পেয়ে যাবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

বিজনেস ভিসার ক্ষেত্রে যা যা লাগে

বিজনেস ভিসার ক্ষেত্রে যা যা লাগে এগুলো বিষয়ে অনেকেই জানেনা। আর আপনিও যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন। কারন আপনাকে জানতে হবে বিজনেস ভিসার ক্ষেত্রে কি কি কাগজ লাগে। যেহেতু আপনি বিজনেস ভিসার মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ায় যাবেন সেই জন্য। 

তো চলুন জেনে নেই বিজনেস ভিসার ক্ষেত্রে কি কি কাগজ লাগেঃ
  • কোরিয়ান কোম্পানির কাছ থেকে আমন্ত্রণপত্র লাগবে
  • বিমানের রিটার্ন টিকিট
  • হোটেল বুকিং এর টিকিট
  • কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন সনদ
  • আপনার আর্থিক সাপোর্টের প্রমাণপত্র (ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ট্যাক্স রিটার্ন)
বিজনেস ভিসার জন্য মূলত এই সকল ডকুমেন্টের প্রয়োজন পড়ে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

দক্ষিণ কোরিয়া ভিসার আবশ্যিক যে কাগজপত্র গুলো লাগে

দক্ষিণ কোরিয়া ভিসার আবশ্যিক যে কাগজপত্র গুলো লাগে এগুলো অনেকেই জানেনা। আর এগুলো বিষয় জানতে হলে এই আর্টিকেলটি পড়তে হবে। তো চলুন জেনে নেই তক্ষন করে আর ভিসার জন্য যে সকল কাগজ খুবই প্রয়োজন। 
  • আপনার বৈধ পাসপোর্ট
  • পাসপোর্ট সাইজের সাম্প্রতিক তোলা ছবি
  • জাতীয় পরিচয়পত্র কপি
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
  • মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
  • ভিসা আবেদন ফরম
  • ভিসা আবেদন ফি
  • ভিসা প্রসেসিং ফি
আর এগুলো কাগজ খুবই প্রয়োজন দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য। এগুলো কাগজের একটি ছাড়া আপনি যেতে পারবেন না। এছাড়াও আরো কিছু কাগজ রয়েছে যা আপনাদের প্রয়োজন পড়বে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।

শেষ কথাঃ দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা 

দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রকার ভিসা সম্পর্কে জানে না অনেকেই। আর আমি এই কনটেন্টে বলে দিয়েছি দোকান করে আর সব রকমের ভিসা সম্পর্কে। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারবেন। তো আমি আশা করি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে এই আর্টিকেলটি পড়েছেন এবং বুঝতে পেরেছেন। 

এরকম আরো আর্টিকেল পেতে এই ওয়েবসাইট ফলো করুন। আর এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। আপনার কিছু জানা থাকলে নিজে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ আজ এতটুকুই। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এসআর এটুজেড এরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।;

comment url